সিরিয়াকে কেন্দ্র করে পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ হয়ে উঠছে যেন শুরু হতে যাচ্ছে মালহামা বা মহাযুদ্ধ। NATO ও US মাল্টি নেশন জোট বানাচ্ছে মুসলিম দেশ হিসেবে তুর্কিও আছে আমন্ত্রণ পেয়েছে পাকিস্তানও, অন্যদিকে আসাদ কে বাঁচাতে আসছে রাশিয়া সাথে রয়েছে চীনও আর আভ্যন্তরিন ভাবে অবশ্যই রয়েছে একাধিক মুজাহিদি দল সাথে কিছু ভন্ড মুজাহিদরাও আছে। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে।
নবী করিম সা. বলেন, “কেয়ামতের পূর্বমুহূর্তে ত্যাজ্য ও যুদ্ধ-লব্ধ সম্পদ বন্টনের সুযোগ থাকবে না।” অতঃপর শামের দিকে হাতেইশারা করে বলতে লাগলেন, “ইসলাম কে নিশ্চিহ্ন করতে শত্রুসেনা সমবেত হবে মুসলমানও তাদের বিরুদ্ধে একত্রিত হবে।।..(মুসনাদে আহমদ-৪১৪৬)
“হযরত আবুদ্দারদা (রাযি.) থেকে বর্ণিত, নবীজি (সা.) বলেছেন মহাযুদ্ধের সময় মুসলমানদের তাবু হবে শামের সর্বোন্নত নগরী দামেশকের সন্নিকস্থ আলগুতা নামক স্থানে” (সুনানে আবু দাউদ)
হযরত যু-মিখবার *(রাযি) থেকে বর্ণিত, আমি রাসূল (সা.) কে বলতে শুনেছি ‘অদূর ভবিষ্যতে তোমরা রোমানদের সঙ্গে শান্তিচুক্তি করবে। পরে তোমরা ও তারা মিলে তোমাদের পিছন দিককার শত্রুগোষ্ঠীর সঙ্গে যুদ্ধ করবে। সেই যুদ্ধে তোমরা জয়ী হবে গনিমত অর্জন করবে নিরাপত্তা লাভ করবে।…. (আবু দাউদ ৪২৯৪)
রোম→ অতিতের বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য → অতিতের অর্থোডক্স খ্রিষ্টানের প্রতিনিধিত্বকারী→ বর্তমানে অর্থোডক্স খ্রিষ্টানের প্রতিনিধিত্বকারী→ → রাশিয়া
অনেকে মনে করেন যে ক্যাথলিক ও প্রোটেস্টেন্ট খ্রিষ্টানিটির প্রতিনিধিত্বকারী US ও NATO হল রাসূল (সা.) এর ভবিষ্যৎবানীর ‘রোম’ কিন্তু যদি তারা রোম হয় তবে এত বড় সেই শত্রুগোষ্ঠী কারা যাদের সাথে লড়াই করার জন্য মুসলিম ও খ্রিষ্টান দের কে মিলিত হতে হবে।
অবশ্যই এখানে US ও NATO’র মিলিত শক্তিই হলো সেই শত্রুগোষ্ঠী যারা সিরিয়ার পিছনের দিকে আছে বিশেষ করে আমেরিকা কারন সেই গোষ্ঠী তো অতিতে ছিলই না।
শুকরিয়া আপনাদের।এরকম একটি ওয়েব পেয়ে। আমি জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ এর উপর গবেষণা করতে চাই।এজন্য আমাকে কি কি কিতাব পড়তে হবে?জানালে উপকৃত হবো।।01990040824 এই নম্বর মেসেজ করলে ভালো হবে।
LikeLike